অনিতা আনন্দ কবিতা - লেখক ও গ্রন্থ পরিচিতি

Home Page » সাহিত্য » অনিতা আনন্দ কবিতা - লেখক ও গ্রন্থ পরিচিতি
বুধবার ● ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২২


কবি অনিতা দাস

কবি অনিতা দাস (অনিতা আনন্দ কবিতা) ১৯৭৭ সালের ১১ নভেম্বর পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলার কনকদিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা বাবু হীরেন চন্দ্র দাস এবং মাতা স্বর্গীয়া তপতী রানী দাস। দুই বোন এক ভাইয়ের মধ্যে অনিতা আনন্দ কবিতা সবার বড়। স্বামী স্বনামধন্য কৃষিবিদ জনাব আনন্দ চন্দ্র দাস। দুই সন্তানের মধ্যে বড় ছেলে অনিরুদ্র দাস আকাশ (কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে অধ্যয়নরত) এবং ছোট ছেলে তন্ময় দাস সাগর (এইচএসসি পাশ করেছে )। ছোটবেলা হতেই তিনি মেধারী, সংস্কৃতিমনা ও সাহিত্যানুরাগী। বিয়ের পরে তিনি একান্তভাবেই সংসার ধর্মে মনোনিবেস করেন। ব্যক্তিগত জীবনে তার প্রিয়তম এবং পরম শ্রদ্ধেয় স্বামী জনাব আনন্দ চন্দ্র দাসই তার জীবনের সকল কাজের অনুপ্রেরণার উৎস এবং সাফল্যের ধারক ও বাহক বলে তিনি মনে করেন। রান্নার ক্ষেত্রে তিনি একজন পাকা রাঁধুনী। বিভিন্ন জেলায় রান্নার প্রতিযোগিতায় তিনি বহুবার পুরস্কৃত হয়েছেন। তাছাড়া বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় তার রান্নার বহু রেসিপি প্রকাশিত হয়েছে এবং বেতার কেন্দ্রেও তার বেশ কয়েকটি রান্নার রেসিপি প্রচারিত হয়েছে। পেশায় গৃহিণী হলেও বেশি সময় কাটে সাহিত্যচর্চায়। বর্তমানে ‘কবিতার স্বপ্ননীল’ গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান হিসেবে গ্রুপ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তাছাড়া ইতিমধ্যে তিনি তার কবিতার স্বপ্ননীল গ্রুপে অংশ গ্রহণকারী কবি-সাহিত্যিকদেরকে বিভিন্ন প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শত-শত পুরস্কার ও সম্মাননা স্মারক প্রদান করেছেন। ব্যক্তিগতভাবেও সাহিত্য ক্ষেত্রে এবং বিভিন্ন ভার্চুয়াল গ্রুপ থেকেও তিনি তার অসামান্য লেখনির মাধ্যমে বহু পুরস্কার ও সম্মাননা লাভ করেছেন। তাছাড়া তিনি গত ১০ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে বিচারপতি এসএম মুজিবুর রহমান সাহিত্য সম্মাননা এবং গত ৫ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে বিচারপতি এস. এম. মুজিবুর রহমান কর্তৃক গুণীজন ও সাহিত্য সম্মাননা স্মারক প্রাপ্ত হন। ইতিমধ্যে বিভিন্ন সাহিত্য পত্রিকা, ম্যাগাজিন, সাময়িকীতে কবির অনেক লেখা প্রকাশিত হয়েছে। অনলাইন সাহিত্য গ্রুপেও লেখেন নিয়মিত। তার প্রকাশিত দুটি কাব্যগ্রন্থ- কবিতার স্বপ্ননীল (যৌথ কাব্যগ্রন্থ) ও আমাদের স্বপ্নকাব্য (যৌথ কাব্যগ্রন্থ) ২০১৯ সালের বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছে।

কবিতার স্বপ্ননীল

কবিতা প্রহর

বাংলাদেশ সময়: ২:২০:২০ ● ৭৫৭ বার পঠিত




পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

আর্কাইভ