ক্যান্সার সচেতনতায় ‘আন্তর্জাতিক সৃজনকলা পুরষ্কার-২০২৪’ পেলেন ডাঃ মোঃ তৌছিফুর রহমান

Home Page » সাহিত্য » ক্যান্সার সচেতনতায় ‘আন্তর্জাতিক সৃজনকলা পুরষ্কার-২০২৪’ পেলেন ডাঃ মোঃ তৌছিফুর রহমান
বুধবার ● ৩ এপ্রিল ২০২৪


ডাঃ মোঃ তৌছিফুর রহমান

ক্যান্সার  প্রতিরোধে ও সচেতনতায় অনন্য  অবদানের  জন্য ICALDRC Linguistics Unit of Dhaka University ডাঃ মোঃ তৌছিফুর রহমান কে “আন্তর্জাতিক সৃজনকলা পুরষ্কার ২০২৪” প্রদান করেছে । ৩০ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আর সি মজুমদার অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত Discussion on “Impact of Language & Literature on Enriching Minds and Inspiring Lives & The International Creative Arts Award-2024 Giving Ceremony “. অনুষ্ঠানে এই পদক ও সম্মাননা সনদ প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড.সৌমিত্র শেখর ডি.লিট , বিশেষ অতিথি ছিলেন ফ্লোরিডা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ইউ,এস,এ এর অধ্যাপক ড. নেছার ইউ আহমেদ( Fulbright scholar, US Public Diplomacy), বাংলাদেশের মাটির সুরের সম্রাট আজীবন সম্মাননা প্রাপ্ত শিল্পী মুজীব পরদেশী, বাংলাদেশ পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের ডি আই জি লেখক শামীমা বেগম এবং The International Creative Arts Language & Development Research Centre ( ICALDRC) এর মহাসচিব অধ্যাপক লুৎফর রহমান জয়।

অনুষ্ঠানেটির সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষাবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড: আসাদুজ্জামান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ICALDRC ভাষাতত্ব ইউনিট বিভিন্ন ক্ষেত্রে গবেষণা, সাহিত্য প্রকাশনা, পরিবেশনা শিল্প, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে জীবনঘনিষ্ঠ নন্দনশৈলীকে প্রত্যায়ন করে সৃজনশীলতার এই পদক ও সম্মাননা প্রদান করেছে।

ডাঃ মোঃ তৌছিফুর রহমান  ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডাঃ মোঃ তৌছিফুর রহমান একজন প্রতিভাবান ও মানবদরদী ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ হিসাবে সুপরিচিত। তার জন্ম ১৯৮৯ সালের ১৭ই ফেব্রুয়ারি কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর থানাধীন পোড়াদহ ইউনিয়নের চিথলিয়া গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে। তাঁর পিতা মরহুম অধ্যাপক তবিবুর রহমান, তিনি ছিলেন বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ও পোড়াদহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক। মাতা মোছা: মর্জিনা খাতুনও একজন শিক্ষানুরাগী বিদুষী নারী। পিতার প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে তাঁর শিক্ষাজীবন শুরু হয়। প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকে প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে তিনি পোড়াদহ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এসএসসি (২০০৫) ও কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ থেকে এইচএস সিতে (২০০৭) জিপিএ ৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। এরপর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ, ঢাকাতে মেডিকেলে পড়ার সুযোগ পান ২০০৭ সালে। এমবিবিএস শেষ করার পর তিনি নিজেকে মানবিক কাজে নিয়োজিত করেন, পিতা-মাতা ও সহধর্মিনী খালেদা ইফায়েত নূরীর প্রত্যক্ষ অনুপ্রেরণায়। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি দুই সন্তানের জনক । কন্যা তাশরিফা ইফতিন তৌশি ও পুত্র তাবশীর তাহান। বাংলাদেশে ক্যান্সার চিকিৎসা অপ্রতুল ও রোগীরা খুবই অবহেলিত, নিঃসঙ্গ ও সামাজিক বৈষম্যের শিকার দেখে তিনি সিদ্ধান্ত নেন ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ হবার এবং ক্যান্সার রোগীদের জন্য অনুকূল পরিবার ও সমাজ সংস্কারের। একই সাথে তাঁর ইচ্ছা বিদেশমুখীতা কমিয়ে দেশেই উন্নত ক্যান্সার চিকিৎসার ব্যবস্থা করা। এরপর ক্যান্সার বিষয়ে সর্বোচ্চ ডিগ্রী এমডি (অনকোলজি) সম্পন্ন করেন ও স্কয়ার হাসপাতাল ক্যান্সার সেন্টার পান্থপথ, ঢাকায় যোগদান করেন ২০২১ সালে। সেখানে তিনি কেমোথেরাপি, রেডিওথেরাপি, ইমিউনোথেরাপি ও টার্গেটেডথেরাপি নিয়ে কাজ করেন এবং উচ্চতর গবেষণা সম্পন্ন করেন। প্রায় দেড় বছর কাজ করার পর সহকারী অধ্যাপক হিসাবে টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ ও ক্যান্সার সেন্টারে যোগদান করেন।

ডাঃ মোঃ তৌছিফুর রহমান উল্লেখযোগ্য গ্রন্থঃ

ক্যান্সার সচেতনতায়ই মুক্তি,

বাংলাদেশ সময়: ১৩:৪৫:১৫ ● ৫৯ বার পঠিত




পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

আর্কাইভ